লাল রঙের নানা ফলের মধ্যে ডালিম বা আনারের নামটা একটু বিশেষভাবেই সবার আগে চলে আসে। সম্ভবত এর পুষ্টিগুণ আর দেখতে সুন্দর হওয়ায়। কিন্তু এ ফল খেলে কী হয় তা কি আপনি জানেন?
ডালিম বা আনারের বৈজ্ঞানিক নাম Punica granatum.অনেকে আবার এ ফলকে বলেন বেদানা। তবে যে নামেই এ ফলকে ডাকা হোক না কেন এ ফলের পুষ্টিগুণ কিন্তু একদমই কমবে না।
এই ফলটিতে রয়েছে অসাধারণ কিছু জাদুকরী গুণ। তাই কালের বিবর্তনে ফলটি পেয়েছে স্বর্গীয় ফলের খেতাব। তাই আসুন জেনে নিই এ ফলটি খেলে কী কী হয় আমাদের শরীরে।
বেদানায় প্রচুর পরিমাণে ফাইবারসহ ভিটামিন K, C ও ভিটামিন B রয়েছে। এ ছাড়াও আয়রন, পটাশিয়াম, জিঙ্ক ও ওমেগা-৬ ফ্যাটি অ্যাসিডের মতো প্রচুর মিনারেল উপস্থিত বেদানাতে। এগুলো শরীরকে চাঙা রাখতে একান্ত উপকারী।
অন্তঃসত্ত্বা নারীদের জন্য রক্তের প্রয়োজন মেটাতে বেদানা খুবই কার্যকর। শরীরে পানির মাত্রাও বজায় রেখে ডিহাইড্রেশন রোধ করে এই ফল। মাতৃগর্ভে বাড়তে থাকা শিশুর পুষ্টির জন্যও বেদানা অপরিহার্য।
যারা অ্যানিমিয়া বা রক্তাল্পতায় ভুগছেন, তাদের দেহে রক্তের ঘাটতি পূরণ করতে বেদানা অসীম কার্যকর। বেদানায় থাকা আয়রন এক্ষেত্রে ব্যাপক উপকারী।
হৃদ্রোগের ঝুঁকি কমাতেও চিকিৎসকরা বেদানা খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন। শারীরিক দুর্বলতা দূর করতে, এমনকি উত্তেজনা বৃদ্ধিতেও পুরুষদের জন্য বেদানা উপকারী।
বেদানা খেলে ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে। প্রাকৃতিক ইনসুলিন বেদানা ডায়াবেটিসের জন্য উপকারী। অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি-ভাইরাল প্রপাটিজে পরিপূর্ণ এই ফলটি খাওয়া মাত্র মুখ গহ্বরের ভেতরে উপস্থিত ক্ষতিকর জীবাণুরা মরে যায়। ফলে ক্যাভিটির মতো সমস্যা হওয়ার আশঙ্কাও কমে।
হৃদ্রোগের ঝুঁকি কমাতেও চিকিৎসকরা বেদানা খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন। শারীরিক দুর্বলতা দূর করতে, এমনকি উত্তেজনা বৃদ্ধিতেও পুরুষদের জন্য বেদানা উপকারী।
বেদানা খেলে ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে। প্রাকৃতিক ইনসুলিন বেদানা ডায়াবেটিসের জন্য উপকারী। অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি-ভাইরাল প্রপাটিজে পরিপূর্ণ এই ফলটি খাওয়া মাত্র মুখ গহ্বরের ভেতরে উপস্থিত ক্ষতিকর জীবাণুরা মরে যায়। ফলে ক্যাভিটির মতো সমস্যা হওয়ার আশঙ্কাও কমে।
অতিরিক্ত চুল পড়ার সমস্যা এমনকি ত্বকের সুরক্ষাতেও বেদানার ভূমিকা অপরিহার্য। যেমন ত্বকের বলিরেখা, কালো ছোপ দূর হয়ে উজ্জ্বলতা বাড়াতে আর বয়স ধরে রেখে চির তরুণ থাকতে বেদানা বা আনারের বিকল্প নেই।
তবে যারা ডায়রিয়া, অ্যালার্জি কিংবা সর্দি-কাশিতে ভুগছেন তারা এই ফল খাবেন না। মানসিক সমস্যার ওষুধ সেবন করছেন কিংবা কম উচ্চচাপের রোগীরাও এ ফল খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। কারণ এতে হিতে বিপরীত হওয়ার আশঙ্কাই প্রকাশ করছেন বিশেষজ্ঞরা।
তবে যারা ডায়রিয়া, অ্যালার্জি কিংবা সর্দি-কাশিতে ভুগছেন তারা এই ফল খাবেন না। মানসিক সমস্যার ওষুধ সেবন করছেন কিংবা কম উচ্চচাপের রোগীরাও এ ফল খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। কারণ এতে হিতে বিপরীত হওয়ার আশঙ্কাই প্রকাশ করছেন বিশেষজ্ঞরা।
0 Comments